1. Is tible with economic growth? Discuss. ন্যায়ের সংজ্ঞা দাও। ন্যায়ের বিভিন্ন রূপগুব আশ্ন াচনা কর।
ন্যায়ের সঙ্গা:-
রাষ্ট্রনীতি , দর্শন , আইন ও নীতিশাস্ত্রের ক্ষেত্রে নার সম্পর্কিত ধারণার বিশেষ গুরুত্ব আছে । যুগে যুগে দার্শনিকগণ ন্যায়ের ধারণাকে বিভিন্ন দৃষ্টিতে বিশ্লেষণ করেছেন । মানুষের চিন্তার জগতে সূচনা থেকে ন্যায়ের ধারণা আলোচনার বিষয় হয়ে দাঁড়ায় । সময় ও পরিস্থিতির সঙ্গে ন্যায় সম্পর্কি ধারণারও পরিবর্তন ঘটেছে ।
→ ব্যাপক অর্থে ন্যায় :-
ব্যাপক অর্থে ন্যায় বলতে বোঝায় সমাজের সামগ্রিক আচরণে ন্যায়পরায়ণতা বা বিশিষ্ট গুণ । মানুষ ও সামাজিক প্রতিষ্ঠানের আচার ব্যবহার , ভালো - মন্দ - নিয়মনীতি ও মূল্যবোধের সঙ্গে ন্যায় গভীরভাবে সম্পর্কিত । প্লেটো ও অ্যারিস্টটলের রচনায় ব্যাপক অর্থে ন্যায়কে সত্য , নৈতিকতা , আদর্শ ও উৎকর্ষের মানদণ্ডে বিচার করা হয়েছে । ন্যায় হলো এক অপরিবর্তনীয় , শাশ্বত , অপ্রাপ্ত ধারণা যার পিছনে সুনির্দিষ্ট নীতিনিয়ম কার্যকর । পৃথিবীর সকল ধর্মগ্রন্থে যথা , বেদ , গীতা বাইবেল কোরান প্রভৃতিতে ন্যায়ের এই ধারণা দেখ যায় , কিন্তু কিছু দার্শনিক ন্যায় সম্পর্কিত ধারণার অপরিবর্তনীয়তা অস্বীকার করে বলেন , সময় ও পরিবেশের সঙ্গে ন্যায়ের ধারণাও পরিবর্তনশীল । এই ধারণার সমর্থনকারী হিতবাদী দার্শনিকরা হলেন বেন্থাম , মিল । সমাজের অভ্যন্তরে ব্যক্তিমানুষের অধিকার ও কর্তব্যের সমন্বয় সাধনের সঙ্গেই ন্যায়ের ধারণা যুক্ত । এর অর্থ প্রত্যেকের নিজস্ব অধিকার থাকবে এবং প্রত্যেকে তাদের কর্তব্য সঠিকভাবে পালন করে থাকেন ।
>
সংকীর্ণ অর্থে ন্যায়:-
সমাজের আইনগত ব্যবস্থা ও পদ্ধতির সঙ্গে যুক্ত । মানুষে মানুষে সম্পর্কের উপর ভিত্তি করে ন্যায়ের ধারণা করা হয় । আইনসংগত পদ্ধতি , বৈধ আইন , স্বাধীন ও নিরপেক্ষ বিচার ব্যবস্থা , আইনের দৃষ্টিতে সাম্য ও আইনের সমান সংরক্ষণ প্রভৃতির মানদণ্ডে ন্যায়কে বিচার করা হয় । এটি মূলত ন্যায়ের আইনগত দিক ।
> ন্যায়ের বিভিন্ন দিক :
ন্যায়ের ধারণা বিভিন্নভাবে বিচার করা হয় – ● আইনগত , ও রাজনৈতিক ও সামাজিক এবং অর্থনৈতিক । ● আইনগত : আইনের দৃষ্টিতে ন্যায়কে দু'ভাবে দেখা হয় । প্রথমত , দেশের আইনসভার দ্বারা প্রণীত আইন যুক্তি ও বিচারবোধসম্পন্ন হবে । মানুষের মধ্যে অন্যায় বৈষম্য থাকা চলবে না । সমগ্র সমাজের কল্যাণের স্বার্থেই আইন প্রণয়ন – এই ধারণার প্রাধান্য প্রতিষ্ঠা করা আবশ্যক । গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রব্যবস্থায় আইনগত ন্যায়কে নিশ্চিত করার জন্যেই আইনের দৃষ্টিতে সমানাধিকার স্বীকৃত হয়েছে । ভারতের সংবিধানের প্রস্তাবনায় বলা হয়েছে , সমস্ত নাগরিকের জন্য সামাজিক , অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক ন্যায় ( Justice social , economic and • political ) c ষ্ঠা করতে হবে । আইনের যৌক্তিকতা বিচার একমাত্র হতে পারে সমাজের সামগ্রিক নৈতিক ও মানবিক মূল্যবোধের মাপকাঠিতে । সমাজের প্রচলিত ●্যানধারণা বা প্রথা সামাজিক উন্নয়নে প্রতিবন্ধকতার সৃষ্টি করলে আইনের মাধ্যমে সেই বাধা অপসারণ করতে হবে।বর্তমানে অনেক উদারনৈতিক গণতন্ত্রে স্বাধীন ও নিরপেক্ষ বিচারালয় আইনসভা প্রণীত আইনের যৌক্তিকতা বিচারের ক্ষমতা লাভ করেছে । বিচার বিভাগ সংবিধানের ও নাগরিক অধিকারের রক্ষক ও অভিভাবক বিবেচিত হয়েছে । তবে সংঘটিত ও ঐক্যবদ্ধ জনগণের অন্যান্য আইনের বিরোধিতার অধিকার স্বীকৃত হওয়া কামা । স্বাধীনতার আগে ভারতীয় জনগণ রাউলাট আইন এবং স্বাধীনতার পরবর্তী অধ্যায়ে পি.ডি. , মিসা প্রভৃতি অন্যায় আইনের প্রতিবাদে আন্দোলন সংঘটিত করে । আইনের দিক থেকে সাম্যের ধারণাটি বিচারের ক্ষেত্রে প্রত্যেকে আদালতের কাছ থেকে নিরপেক্ষ বিচার লাভের নিশ্চয়তা পাবে । এর অর্থ হলো আইন কর্তৃক সমান সংরক্ষণ ( equal protection of the laws ) । এর জন্যে দু'টি শর্ত পূরণের প্রয়োজন ।
> প্রথমত ,
বিচার পদ্ধতি খুব সহজ সরল হতে হবে এবং বিচারের জন্যে খুব বেশি অর্থ ব্যয়ের প্রয়োজন হবে না । দরিদ্রতম মানুষটিও যাতে বিচারের সুযোগ থেকে বঞ্চিত না হয় তার ব্যবস্থা করা প্রয়োজন । মোগল সম্রাট জাহাঙ্গিরের প্রাসাদের সামনে একটা ঘণ্টা বাঁধা থাকত এবং যে কোনো মানুষ ঐ ঘণ্টা বাজিয়ে সম্রাটের কাছে বিচারের জন্যে আবেদন জানাতে পারত । ' জাহাঙ্গিরের ঘণ্টা'র মতোই বিচার ব্যবস্থা সংগঠিত হওয়া প্রয়োজন । গরীব মানুষের কাছে ন্যায়বিচার দুরাশা মাত্র ( law always eludes the graps of the poor - Benham ) |
> দ্বিতীয়ত ,
আদালতের স্বাধীন ও নিরপেক্ষ হওয়া প্রয়োজন । শাসন কর্তৃপক্ষ যাতে বিচারপদ্ধতির ওপর কোনো অন্যায় প্রভাব বিস্তার করতে না পারে সেদিকে লক্ষ রাখা প্রয়োজন । বিচারের আলো নিভে গেলে সে অন্ধকার খুব ভীষণ ( If the lamp of justice goes out in darkness , how great is the darkness ) । কিন্তু একথা অস্বীকার করা যাবে না যে , পুঁজিবাদী ব্যবস্থায় তথা উদারনৈতিক গণতন্ত্রে উপরোক্ত শর্তপূরণের আশা অর্থহীন ।
রাজনৈতিক :
সহজ ভাষায় রাজনৈতিক সাম্য ( Political Justice ) রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় অংশগ্রহণের সমান সুযোগ । উদারনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গিতে এর ফল হলো ভোটদানের ক্ষেত্রে সমানাধিকার এবং সরকারি কাজে সমান সুযোগ পাওয়া রাজনৈতিক ক্ষমতা জনগণের প্রতিনিধিদের মাধ্যমে কার্যকর করতে হবে এবং এই প্রতিনিধিগণ জনগণের কাছে দায়িত্বশীল থাকবেন । জনগণই সকল ক্ষমতার উৎস — এটিই গণতন্ত্রের মূল ধারণা । অবশ্য রাজনৈতিক , সামাজিক - অর্থনৈতিক সাম্য বাস্তবে রূপায়িত হওয়া সম্ভব নয় ।
® সামাজিক :
জাতি , ধর্ম , বর্ণ , স্ত্রী - পুরুষ নির্বিশেষে সমাজের সর্বপ্রকার মানুষের আপন ব্যক্তিত্ব বিকাশের সমান সুযোগের উপস্থিতি সামাজিক সাম Social Justice ) বলে পরিগণিত হয় । অবশ্য সামাজিক সাম্য সেই সমাজ ব্যবস্থায় সম্ভব যেখানে শোষণ , বঞ্চনা থাকে না , এবং কতিপয়ের বিশেষ সুযোগসুবিধ সংখ্যাগরিষ্ঠের দুর্দশার ওপর ভিত্তিশীল হতে পারে না । পুঁজিবাদী সমাজ ব্যবস্থার শ্রেণিভেদ ও শ্রেণিবৈষম্য সামাজিক সাম্য প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে এক বিরাট প্রতিবন্ধক ।।
অর্থনৈতিক :-
অর্থনৈতিক ন্যায়কে ( Economic Justice ) দু'ভাবে বিচার করা যায় । উদারনীতিক দৃষ্টিভঙ্গিতে সমাজের অভ্যন্তরে মানুষের অর্থনৈতিক প্রয়োজন পূরণের দ্বারা অর্থনৈতিক ন্যায় বজায় থাকতে পারে । মার্কসীয় দৃষ্টিতে ব্যক্তিগত সম্পত্তির বিলোপের সঙ্গে এই ধরনের ন্যায় সম্পর্কযুক্ত । উদারনৈতিক গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় ক্ষেত্রে জনকল্যাণকর কর্মসূচি গ্রহণ এবং আয়বৈষম্য দূরীকরণের জন্যে ক্রমবর্ধমান কর হার ( Progressive Taxation ) স্থাপনের মাধ্যমে ন্যায় প্রতিষ্ঠা সম্ভবপর বলে মনে করা হয় । মার্কসবাদীরা দ্ব্যর্থহীন ভাষায় বলেন , ব্যক্তিগত সম্পত্তির বিলোপ এবং পুঁজিবাদী উৎপাদন ব্যবস্থার অবসান ছাড়া শোষণের অবসান ঘটা সম্ভব নয় , সুতরাং অর্থনৈতিক ন্যায় এই শর্তপুরণ ছাড়া সম্ভব নয় । যে সমাজ ধনী - দরিদ্র , শোষক - শোষিতে বিভক্ত , সে সমাজে অর্থনৈতিক ন্যায় প্রতিষ্ঠা অবাস্তব কল্পনা ব্যতীত কিছু নয় ।
1. What is political theory? Discuss its relevance in political science.
১। রাজননবিক িত্ত্ব বক? রাষ্ট্রববজ্ঞাশ্নন এর প্রাসবঙ্গকিা আশ্ন াচনা কর।
উত্তর:-
রাজনৈতিক তত্ত্ব এমন একটি বিষয় যা নীতিকে সূত্রাকারে আবদ্ধ করে । রাজনৈতিক তত্ত্ব নীতি বিষয়ক কতকগুলি সূত্রের সমাহার । রাজনৈতিক তত্ত্ব রাজনৈতিক মতাদর্শকে পরিস্ফুট করে । অনেকে এ ধারণা পোষণ করেন যে , অভিজ্ঞ মানুষের দ্বারা যতগুলি তথ্য গৃহীত হয় , সেই তথ্যগুলি থেকে পাওয়া অনুমান সিদ্ধান্ত অনুসারে রাজনৈতিক তত্ত্ব গঠিত হয় । রাজনৈতিক তত্ত্বের সঙ্গে রাজনৈতিক মূল্যবোধের ধারণা প্রত্যক্ষভাবে জড়িত ।
> রাজনৈতিক তত্ত্বের প্রকৃতি :
বিশেষজ্ঞদের মধ্যে রাজনৈতিক তত্ত্ব বিষয়ে মতান্তর আছে । রাষ্ট্রবিজ্ঞানীরা রাজনৈতিক তত্ত্বকে রাজনৈতিক মতাদর্শ ও অভিজ্ঞতার ওপর ভিত্তি করে তাঁদের অভিমত ব্যক্ত করেছেন ।
রাজনৈতিক তত্ত্বের মূল বিষয় : প্রথমত ,
রাষ্ট্রবিজ্ঞানীরা বিজ্ঞানসম্মত আলোচনার প্রকৃতি বিশ্লেষণ করেছেন । প্রাচীন রাজনৈতিক ধারণা এই তত্ত্বের সঙ্গে । ওতপ্রোতভাবে যুক্ত । রাজনৈতিক তত্ত্বের মাধ্যমে গঠনগত আলোচনা সম্ভব হয় । এই তত্ত্বের প্রাচীন ধারণা থেকে স্পষ্ট হয় এখানে ঐতিহাসিক তথ্যের ওপর নির্ভর করে রাজনৈতিক আদর্শ , রাজনৈতিক পর্যালোচনা , রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠান সম্পর্কিত আলোচনার ওপর বিশেষভাবে আলোকপাত করা হয় । অনুমান ও নীতি এই তত্ত্বে ব্যাপক গুরুত্ব পায় ।
> দ্বিতীয়ত :-
নৈতিক আলোচনা ও বৈজ্ঞানিক আলোচনার সমন্বয়সাধন করে রাজনৈতিক তত্ত্ব । ভবিষ্যৎ ব্যবস্থার গতিপ্রকৃতির আভাস দেয় এই তত্ত্ব । ভবিষ্যৎকালের রাজনৈতিক আদর্শ আলোকপাত করার জন্য এই তত্ত্ব বিশেষভাবে আগ্রহী । রাজনৈতিক ব্যবস্থার দ্বান্দ্বিক চিন্তাভাবনাটিও এখানে প্রতিফলিত । এই তত্ত্ব পরীক্ষামূলক সিদ্ধান্ত নির্ণয় , পর্যবেক্ষণমূলক ধারণা প্রভৃতি গঠনের ক্ষেত্রে সহায়ক । শুধু তাই নয় , মূল্যবোধ , বিশ্বাস , আদর্শবোধ গড়ে তোলার ক্ষেত্রেও এই তত্ত্ব আদর্শ তত্ত্ব হিসেবে বিবেচিত হয় ।
→ তৃতীয়ত :-
অনেকের মতে , গোষ্ঠীজীবন ও সংগঠনের সমস্যা সম্পর্কে সক্রিয় অনুধাবনতা - ই হলো রাজনৈতিক তত্ত্ব । আবার কারও মতে , এই তত্ত্ব হলো কোনো সুনির্দিষ্ট বিষয় সম্পর্কে ধারণার সাধারণীকরণ । জন প্লামেনাজ রাজনৈতিক তত্ত্বকে সরকারের সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত বাস্তব দর্শন বলে আখ্যা দিয়েছেন । এই তত্ত্বে রাজনৈতিক সংস্কৃতি , সামাজিক কাঠামো , রাজনৈতিক নিয়োগ , রাজনৈতিক অংশগ্রহণ বিশেষভাবে গুরুত্ব পায় ।
→ চতুর্থত :-
রাজনৈতিক গবেষণার ওপর বিশেষভাবে আলোকপাত করে রাজনৈতিক তত্ত্ব । গবেষণার সাহায্যে এই তত্ত্ব বস্তুকে সচেতন পর্যায়ে উন্নীত করে । এই তত্ত্বের সাহায্যে রাজনীতির নির্ধারকগুলিকে চিহ্নিত করা যায় এবং তাদের পারস্পরিক সম্পর্ক বোঝাও সম্ভব হয় । তাই বলা যায় , এই তত্ত্ব রাজনৈতিক গবেষণাকে অর্থপূর্ণ করে ।
→ পঞ্চমত:-
আধুনিক রাজনৈতিক তত্ত্বে পরিবেশ , পরিস্থিতি , ব্যক্তি , পরিবার বিশেষভাবে গুরুত্ব পেয়েছে । বাস্তববাদী আধুনিক রাজনৈতিক তত্ত্ব ' Inter disciplinary ' বিষয়ের অত্যধিক গুরুত্ব আরোপ করে । আধুনিক রাষ্ট্রবিজ্ঞানের তাত্ত্বিক বিষয়গুলি সমাজবিজ্ঞান হিসেবে বিবেচিত হওয়ার পাশাপাশি প্রাকৃতিক বিজ্ঞান হিসেবেও বিবেচিত হয় । তাই বর্তমানে রাজনৈতিক তত্ত্বে বিভিন্ন ঘটনা নতুন পদ্ধতি , ঘাত - প্রতিঘাত , নিত্যনতুন ধ্যানধারণা স্থান লাভ করে ।
> ষষ্ঠত :-
তুলনামূলক আলোচনায় রাজনৈতিক তত্ত্বের বিশেষ অবদান স্বীকার করা হয় । এই আলোচনার সূত্রপাত করেন হেরোডোটাস , অ্যারিস্টটল , বোঁদা , মস্তেস্কু প্রমুখ । তাঁদের প্রাচীনকালের পদ্ধতি পরবর্তীকালে লর্ড ব্রাইস , জেলিনেক , স্টুয়ার্ট মিল প্রমুখকে প্রভাবিত করে । আধুনিককালে কোলম্যান , অ্যালমন্ড , পাওয়েল , গার্নার এ বিষয়ে যে নতুন আলোচনা শুরু করেন , তা তুলনামুলক রাজনৈতিক তত্ত্বের ক্ষেত্রে বিপ্লবের অভ্যুদয় করে । → সপ্তমত :-
রাজনৈতিক তত্ত্বে মানুষের প্রয়োজন , আশা - আকাঙ্খা , মতামত প্রাধান্য পায় । এই তত্ত্ব সরকার এবং তার বিভিন্ন রূপ ও কার্যাবলিকে ক্ষণিক ফলাফলের ভিত্তিতে তুলনা ও পর্যালোচনার মধ্যে সীমাবদ্ধ করে না ।
মূল্যায়ন : -
বাস্তবায়নের দিক থেকে অনেকে এই তত্ত্বকে গুরুত্বহীন বলে বিবেচিত করেন । কিন্তু এ মত সত্য নয় । কারণ রাজনৈতিক তত্ত্ব প্রতিনিয়ত রাজনৈতিক বিরোধ , জাতীয়তাবাদ , ব্যক্তিস্বাধীনতা সম্পর্কিত গবেষণা , জেন্ডার রাজনীতি বিষয়ে ব্যাখ্যা - বিশ্লেষণ করে সনাতন চিন্তাধারার পরিবর্তন করে নতুন চিন্তাধারার দ্বার উন্মোচনে সহায়ক ভূমিকা পালন করে ।

0 মন্তব্যসমূহ
Thank you