Discuss the Gandhiji's life philosophy of education গান্ধীজীর শিক্ষার জীবন দর্শন আলোচনা করো?
ভূমিকা:- জাতির জনক মোহনদাস গরমচাঁদ গান্ধী।১৮৬৯ সালের ২ রা অক্টোবর গুজরাটের পোরবন্দরে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা হলেন করমচাঁদ উওমচাঁদ গান্ধীজি। এবং মাতা পুতলী বাই। গান্ধী ছিলেন শান্তি, সততা ,ও অহিংসার, প্রতীক। তিনি আমাদের কাছে ভারতের মুক্তিযোদ্ধা ও সমাজ সংস্কারক হিসেবে পরিচিত। কখনো কোন স্কুল-কলেজ স্থাপন করেননি। তা সত্যও আমরা তাকে এই বিশ্ব মানব সমাজের একজন শ্রেষ্ঠ শিক্ষক হিসাবে জানি।
জীবন দর্শন:- একজন মহান শিক্ষাবিদ সমাজ সংস্কারক গান্ধীজি জীবন দর্শনের বিভিন্ন দিক হল নিম্নরূপ ১. সত্যের উপলব্ধি ২. ইশ্বর কে উপলব্ধি ৩. অহিংসা ৪. সর্বদায় সমাজ ও রামরাজ্য ৫. পার্থিক ও অত্যধিকতার সমন্বয়।
১. সত্যের উপলব্ধি :- মোহনদাস করমচাঁদ গান্ধী ছিলেন চিরসত্যের পূজারী। সত্যচারণকে তিনি জীবনের আদর্শ বলে মনে করেন। তার কাছে ঈশ্বর সত্য এবং সত্যই ঈশ্বর ( "God truth and truth is God " তিনি মনে করতেন। ঈশ্বরকে উপলব্ধি করা একমাত্র উপায় হল সত্যের আচরণ।
২. ঈশ্বরকে উপলব্ধি:- গান্ধীজী যে যেহেতু ভাববাদী শিক্ষাবিদ ছিলেন। তাই তিনি ঈশ্বরকে বিশ্বাস করতেন তিনি ঈশ্বরকে সর্বশক্তিমান বলে মনে করতেন। ঈশ্বরের অস্তিত্ব প্রমাণের অপেক্ষা রাখে না। তিনি বলেছেন যে - " god is life truth light and love" ।
৩. অহিংসা :- গান্ধীজীর মতে ঈশ্বরকে উপলব্ধি করতে হলে সত্য ,প্রেম, অহিংসার প্রয়োজন।সত্য অহিংসা একই বস্তুর দুটি দিক সত্য হলো লক্ষ্য আর অহিংসা হল তার উপায়। অহিংসা কোন নীতি বাচক মনোভাব নয়, প্রেমের মধ্য দিয়ে অন্যায়ের এর প্রতিবাদ করা। একে বলা হয় সত্যাগ্রহ।
৪. সর্বদাই সমাজ ও রাম রাজ্য:- গান্ধীজীর চেয়ে ছিলেন সর্বদাই সমাজ গড়ে তুলতে। যেখানে প্রত্যেক ব্যাক্তি নিজস্ব বিকাশে সুযোগ পাবে। এই সমাজের মূল ভিত্তি হবে প্রেম, সত্য , অহিংসা তিনি চেয়ে ছিলেন রাম রাজ্য প্রতিষ্ঠা করতে। এখানে জাতি ধর্ম বর্ণ নির্বিশেষে সকলেরই সমান সুযোগ থাকবে। কে আবার রাম রাজ্য বলা হয়।
৫. পার্থিক ও অত্যধিকতার সমন্বয় :- গান্ধীজী সর্বদা " Simple living and high thinking " এর পক্ষপাতী ছিলেন। যেসব সে বলে তিনি কিন্তু কখনো পর্থিক সমস্যা কে উপেক্ষা করেন। তিনি বলেছেন যে - message of spirituality can be careed to the message through beriod " সুতরাং- তিনি সাধারণ মানুষের অর্থনৈতিক উন্নতির দিকে লক্ষ্য রাখতে বলেছেন।
Basic Education or wordha Plan ( scheme) and Nai Talim
মহাত্মা গান্ধী উপলব্ধি করেছিলেন ভারতবাসীদের জাগাতে হলে নতুন শিক্ষাক্রমের প্রয়োজন। এই সময়ে বাসনার নতুন ইন্দ্রজালে বাঁধা পড়েন। তাঁর মহান উদ্দেশ্য বাস্তবায়নের জন্য 1937 খ্রিষ্টাব্দে অক্টোবর মাসে ওয়ার্ধায় তারই সভাপতিত্ব একটি সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। ওই সম্মলনে ভারতের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আশা শিক্ষাবিদগনের মতামতের ভিত্তিতে বুনিয়াদি শিক্ষা পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়। ওয়ার্ধয় অনুষ্ঠিত এই পরিকল্পনা wordha plan নামে পরিচিত।
ভারতবাসীর নৈতিক, অর্থনৈতিক, সামাজিক এবং আধ্যাতিক জীবনের পরিপূর্ণ বিকাশের জন্য তাঁর সমস্ত জীবন উৎসর্গ করেছিলেন। ভারতবর্ষের গ্রামভিত্তিক অর্থনীতিকে স্বাবলম্বী করে তোলার জন্য বুনিয়াদি শিক্ষার জনক হিসেবে গান্ধিজীকে ভারতবাসী চিরদিন স্বরন করবে । 1937 খ্রিস্টাব্দে হরিজন প্রত্রিকায় গান্ধীজী তার শিক্ষা পরিকল্পনা পেশ করেন । এই পরিকল্পনাকে প্রাথমিক ভাবে " নই তালিম,"সেবাগ্রাম প্রকল্প ইত্যাদি নামে অভিহিত করা হয় ।
Discuss what is the aims of education according to Gandhiji
ভূমিকা:- মুক্তিসাধক চিরভাস্কর গান্ধিজী এক ঈশ্বরবাদী বিশ্বাসী ছিলেন, বিশ্বাসী ছিলেন মানবতাবাদে । তার মতে ছায়াহীন, কায়াহীন অসীম, অন্তর অঙ্গের উপাসনাই হল শিক্ষার লক্ষ্য। আধ্যাত্মিক লক্ষ্যর জাগরন হবে অহিংসার অমর মন্ত্রে। গান্ধিজীর মতে শিক্ষার লক্ষ্য হবে ধর্মের শ্বিকাশসাধন |
শিক্ষার লক্ষ্য: ধর্মবিহীন জীবন হল নীতি বিহীন জীবনের মত এবং নীতিবিহীন জীবন হল হালছাড়া নৌকার মতো। "Life without religion is life with out principle and life without principle is like a ship without a rudder.
👉 শিক্ষা বলতে গান্ধীজী শিশুর অন্তর্নিহিত দৈহিক, মানসিক এবং আধ্যাত্মিক সর্বপ্রকার সত্তার বিকাশকে বুঝিয়েছেন । All round drawing out of the best in child and body, mind and spirit)
গান্ধীজীর মতে শিক্ষার লক্ষ্য গুলি নীচে আলোচনা করা হল:-
১.বৃত্তি শিক্ষা:- অর্থনৈতিক স্বনির্ভরতা অর্জন শিক্ষার একটি বিশেষ লক্ষ্য বলে গান্ধীজি মনে করতেন। তার শিক্ষাব্যাবস্থায় এই জন্যই শিল্প ও বৃত্তি শিক্ষার উপর গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। এই শিক্ষার শিার্থীরা যাতে অর্থ উপার্জন করে জীবিকা নির্বাহ করতে পারে।
২. সাবলম্বীবিকাশ:- অপরের উপর নির্ভরশীল ব্যাক্তিকে অলস করে তোলে। তাই শিক্ষার্থীর ব্যক্তিদের পরিপূর্ণ বিকাশের জন্য সাবলম্বীর বিকাশ ঘটানো।
৩. চরিত্র গঠন:- গান্ধীজীর শিক্ষা ব্যবস্থার আত্ম সংযমের মাধ্যমে চরিত্র গঠন করা শিক্ষার অন্যতম লক্ষ্য। পঠন, লিখন, গণিত শিক্ষার চেয়ে তিনি চেয়ে তিনি হস্ত, হৃদয়ের (lead, rapti aw Hearst (3H) - কে রক্ষা করলে দেখবেন । এই জন্য তিনি চরিত্র গঠন ও নৈতিক শিতার উপর তাধিক না।
4> কুন্ঠিত শিখো :- গান্ধির মিন্যা কুষ্টিগত শিক্ষার একটি বিশেষ স্থান রয়েছে। শিরে আমাদের প্রাচীন কবি ও ঐতিয্যের তালে পরিচয় করিতো দিতে হবে। আমাদের প্রাচীন ভারতের মূল্যবোধগুলিকে উসতা করলে চলবে না, শিশুদের এ সর্ম্পকে বসায়ম জ্ঞান দিতে হবে ।
[আপনারি : পারিজী আঞ্জাপলিনী চাই সম্পূর্ণ ভালে পুরু
চিন্তা তা সমস্ত শিল্পের চরম লক্ষ্য বলে
মনে করতেন। আনোপলবিই হল ইসযুক্ত লাভ করার একা
৪/ ব্যাক্তিতান্ত্রিক ও সমাজতান্ত্রিক লক্ষ্যার সমন্ধা :- গান্ধিজী শা ব্যাক্তিতান্ত্রিক ও সমাজতান্ত্রিক লকের মধ্যে সমন্বয় চোদন। -তাঁর মতে এ ছড়ির মধ্যে কোন সাত নেই। তিনি মনে পরতেন যদি বাকি সময় তবে সমাজত সত্ত হন। তাই তিনি ব্যাক্তি চরিত্র পালের উপর মূরন দিনে | আমার ব্যাক্তির কল্যান সার উন্নতি নয়। এই গিল মহা পাচির বিশাল ।
পিকসার : উপরিক আলোচনার পরিপ্রেলিতে বলা যায় মে আধ্যাতিক শক্তির উত্তোষ শিকার চার লত্য বলে বিবেচিত হলেও সমসামাজিক, রাজনৈতিক অর্থনৈতিক প্রভৃতি দিক গুলির কথা বলে গান্ধিনী আনা - > চরিত্র গঠন, মালের প্রতি পুরে দিল সারি
প্রতি
৩.চরিত্র গঠন:- ৪. কৃষ্টিগত শিক্ষা :- ৫. আত্ম উপলব্ধি:- ৬. ব্যাক্তি তান্ত্রিক ও সমাজতান্ত্রিক শিক্ষার লক্ষ্যের সমন্বয়:-
2 ইতি মিসৌ:-


0 মন্তব্যসমূহ
Thank you